নিজের সাথে সমঝতায় আসতে চাচ্ছি। তার জন্য কী কী স্কিল দরকার ভাবি-
১) টাস্ক সুইচিং দ্রুত করতে পারতে হবে।
২) মিউজিক, ওয়াটারকালার, ফ্রেঞ্চ। এই তিনটা জিনিস শিখতে চাই। সমস্যা হলো, আজকাল চিন্তা কম করছি বলে মনে হচ্ছে। গরুর মত খেটে লাভ নেই।
৩) লেখালিখি, নিয়মিত বিরতিতে চলতে থাকবে। তবে ফিকশন লেখা হয়ে উঠছে না। কিশোরসাহিত্য লেখা দরকার। দেখি কী করা যায়। আমার মনে হয়, টাস্ক সুইচিং এর ইফিসিয়েন্সি বেড়ে গেলে এসব করার সময় মিলে যাবে হাতে।
৪) বেশ কিছুদিন বইটার নতুন কোনো চ্যাপ্টার লেখা হয়নি। প্রোগ্রামিং নিয়ে চ্যাপ্টারটা শেষ করে ফেলবো।
৫) আমি বুঝতে পেরেছি, আমার সব সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনাগুলো আসে এক ধরনের নীরবতা থেকে। পাঠকদের সাথে বেশি ইন্টারঅ্যাকশন এতে বিঘ্ন ঘটায়। এছাড়াও লেখা সম্পর্কে পাঠকের মন্তব্য নিয়ে বেশী অ্যাটাচ্ড হয়ে পড়লে পরবর্তী সৃষ্টি বিঘ্নিত, বা বিলম্বিত হয়।
৬) আমাকে বুঝতে হবে আমি একজন ব্যস্ত মানুষ।
৭) কোনো একটা কিছু ঠিকঠাক সম্পন্ন করার পরে সে বিষয়ে অন্যদের মন্তব্য কনসিডার করতে হবে। কিন্তু ইমিডিয়েটলি নয়। এক মাস পরে (শুরুতে এই বিলম্ব ১ সপ্তাহ রাখার চেষ্টা করবো)। কারণ তাৎক্ষণিক ভাবে ফিরে তাকালে, নিজের দৃষ্টিতেও লেখাটাকে নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা সম্ভব হয় না। পাঠকের যুক্তিপূর্ণ সমালোচনাও তখন খুব একটা ফলপ্রসু হয় না বলে মনে করি।
৮) একটা দিন অনেক অনেক বড় সময়। কিন্তু দিনের দৈর্ঘ্য সময়ের এককে মাপা বোকামি।
৯) লেখার গতি বাড়াতে হবে। আমি "দুই হাতে লেখা" নামে যে সিরিজটি চালাতাম সেটা অনেক সাহায্য করেছে। দ্রুত লিখলে লেখায় কোহেরেন্স থাকে। লেখায় কৃত্রিমতা ঠাই নেওয়ার সুযোগ পায় না। গল্প তার নিজের প্রাণের টানেই নানান মোড় নেয়। লেখাটা তখন আর খাটুনির কাজ মনে হয় না। দারুণ একটা অভিজানের মত হয়। কারণ নেক্সট কী আসছে সেটা হয়তো আমি নিজেও জানি না।
১০) "আবজাব" সিরিজটা আমাকে খুব সাহায্য করেছে এক সময়। মনটাকে মুক্ত করতে আবজাব যা মনে আসে, নির্দিধায় লিখে ফেলার বিকল্প নেই।
১১) গণিত। গণিতে পিছিয়ে পড়ছি। এরও মূল কারণ আমি যথেষ্ট ভাবছি না, তাই। ভাবলে ভাবনার ক্যাপাসিটিও বাড়ে।
১২) আর কোয়ান্টাম জগৎএ এখনো নিজের পরিচয় স্পষ্ট করতে পারিনি। আমার সুপারভাইজর মনে হয় কনফিউজড। এই কনফিউশন অনতিবিলম্বে দূর করতে হবে।
এই তালিকার টিপ্সগুলো ভালো লাগলো, এখানে যোগ করে রাখি
http://writersalmanac.publicradio.org/index.php?date=2012/05/30
১) টাস্ক সুইচিং দ্রুত করতে পারতে হবে।
২) মিউজিক, ওয়াটারকালার, ফ্রেঞ্চ। এই তিনটা জিনিস শিখতে চাই। সমস্যা হলো, আজকাল চিন্তা কম করছি বলে মনে হচ্ছে। গরুর মত খেটে লাভ নেই।
৩) লেখালিখি, নিয়মিত বিরতিতে চলতে থাকবে। তবে ফিকশন লেখা হয়ে উঠছে না। কিশোরসাহিত্য লেখা দরকার। দেখি কী করা যায়। আমার মনে হয়, টাস্ক সুইচিং এর ইফিসিয়েন্সি বেড়ে গেলে এসব করার সময় মিলে যাবে হাতে।
৪) বেশ কিছুদিন বইটার নতুন কোনো চ্যাপ্টার লেখা হয়নি। প্রোগ্রামিং নিয়ে চ্যাপ্টারটা শেষ করে ফেলবো।
৫) আমি বুঝতে পেরেছি, আমার সব সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনাগুলো আসে এক ধরনের নীরবতা থেকে। পাঠকদের সাথে বেশি ইন্টারঅ্যাকশন এতে বিঘ্ন ঘটায়। এছাড়াও লেখা সম্পর্কে পাঠকের মন্তব্য নিয়ে বেশী অ্যাটাচ্ড হয়ে পড়লে পরবর্তী সৃষ্টি বিঘ্নিত, বা বিলম্বিত হয়।
৬) আমাকে বুঝতে হবে আমি একজন ব্যস্ত মানুষ।
৭) কোনো একটা কিছু ঠিকঠাক সম্পন্ন করার পরে সে বিষয়ে অন্যদের মন্তব্য কনসিডার করতে হবে। কিন্তু ইমিডিয়েটলি নয়। এক মাস পরে (শুরুতে এই বিলম্ব ১ সপ্তাহ রাখার চেষ্টা করবো)। কারণ তাৎক্ষণিক ভাবে ফিরে তাকালে, নিজের দৃষ্টিতেও লেখাটাকে নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা সম্ভব হয় না। পাঠকের যুক্তিপূর্ণ সমালোচনাও তখন খুব একটা ফলপ্রসু হয় না বলে মনে করি।
৮) একটা দিন অনেক অনেক বড় সময়। কিন্তু দিনের দৈর্ঘ্য সময়ের এককে মাপা বোকামি।
৯) লেখার গতি বাড়াতে হবে। আমি "দুই হাতে লেখা" নামে যে সিরিজটি চালাতাম সেটা অনেক সাহায্য করেছে। দ্রুত লিখলে লেখায় কোহেরেন্স থাকে। লেখায় কৃত্রিমতা ঠাই নেওয়ার সুযোগ পায় না। গল্প তার নিজের প্রাণের টানেই নানান মোড় নেয়। লেখাটা তখন আর খাটুনির কাজ মনে হয় না। দারুণ একটা অভিজানের মত হয়। কারণ নেক্সট কী আসছে সেটা হয়তো আমি নিজেও জানি না।
১০) "আবজাব" সিরিজটা আমাকে খুব সাহায্য করেছে এক সময়। মনটাকে মুক্ত করতে আবজাব যা মনে আসে, নির্দিধায় লিখে ফেলার বিকল্প নেই।
১১) গণিত। গণিতে পিছিয়ে পড়ছি। এরও মূল কারণ আমি যথেষ্ট ভাবছি না, তাই। ভাবলে ভাবনার ক্যাপাসিটিও বাড়ে।
১২) আর কোয়ান্টাম জগৎএ এখনো নিজের পরিচয় স্পষ্ট করতে পারিনি। আমার সুপারভাইজর মনে হয় কনফিউজড। এই কনফিউশন অনতিবিলম্বে দূর করতে হবে।
এই তালিকার টিপ্সগুলো ভালো লাগলো, এখানে যোগ করে রাখি
http://writersalmanac.publicradio.org/index.php?date=2012/05/30
Simply awesome!
ReplyDelete