দিন ১
বিকাল ৩ টা।
দু ঘন্টা পড়তেই কেমন যেন হাফিয়ে উঠলাম। কফিটফি খেয়ে এখন আবার ব্লগিং করছি। আগের দু ঘন্টা খুব একটা ইফিশিয়েন্ট ব্যবহার হয়নি। কিন্তু একদম কিছু না হবার চেয়ে ভালো।
বিকাল ৩:৩০
ফেসবুকিং করলাম গত আধা ঘন্টা! এভাবে চলতে পারে না।
বিকাল ৫:২৫
পড়াশুনা করলাম ২ ঘন্টা। বোঝাই যাচ্ছে, মাঝের গ্যাপ বেশি হয়ে যাচ্ছে। টানা ৩ ঘন্টার বেশি পড়তে পারা উচিৎ। ফ্লো আসতেই তো ১ ঘন্টা লাগে। যদিও আজ ফ্লো স্টেটে পৌছতে পারিনি। এখন যাচ্ছি সাঁতারে।
বিকাল 6:55
একটুকরো পিটসা খেয়ে বসলাম অ্যামোনিয়া মেজার নিয়ে। কম্পিউটারে বাজছে বিটলসের Let It Be.
রাত ৯:৫০
সত্যজিৎ রায়ের উপর একটা ডকু দেখছি।
এই লিংকে হাজির হয়েছি ফেসবুকের কল্যানে। Ray at work নামক একটা বই ছিলো সত্যজিৎএর স্ত্রীর লেখা। সেই বই ফ্লাপের লেখা থেকে। বইটা অনলাইনে খুঁজে পেলে খুবভালো হতো। সত্যজিৎ রায়ের কাজের প্রতি একাগ্রতা বিষয়ে। নিলয় নন্দীর অনুবাদে,
“যখন প্রায় সারাটা জীবন একজন মানুষ আমার সঙ্গী, বন্ধু এবং স্বামী হিসেবে কাটিয়ে চলে গেলেন, তাঁর অনুপস্থিতিতে জীবনটা অর্থহীন হয়ে পড়ে।"
"কাজের প্রতি তাঁর মনোসংযোগ ছিল অসাধারণ। আত্মগরিমা তেমন ছিল না। দু’ হাত বাড়িয়ে তিনি সব রকম মানুষকে কাছে টেনে নিয়েছেন। কত সময় তাঁকে দেখেছি এক ঘর মানুষের সাথে চেয়ারে বসে গল্প করছেন, হাসছেন আর তাঁর বিখ্যাত লাল নোটখাতা কোলের ওপর মেলে রাখা। মুখে কথা বলছেন আর এদিকে লিখে চলেছেন একনাগাড়ে। এই নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞেসও করেছিলাম এক বার, উনি বললেন এক সাথে দু’টি বা তিনটি কাজ করার কৌশল তিনি অনেক আগেই শিখে নিয়েছেন। এটা করতে তাঁর মোটেও কষ্ট হয় না।”
-- বিজয়া রায়
দিন ২
সকালে উঠেই কেভ অফ ফরগটেন ড্রিমস দেখলাম। ৩০ হাজার বছর আগের মানুষেরা ছবি একে গেছে শভি গুহায়। এবং প্রতিটা ছবিই মাস্টারপিস। কোনো অপরিনত মানুষের এলোমেলো আঁকিবুকি নয়। যে মুন্সিয়ানার ছাপ আছে ছবিগুলোতে তার তুলনা হয় না।
এরপর কসমস দেখা হয়েছে তৃতীয় পর্বটা। নিউটনের প্রিন্সিপিয়া বইটার প্রকাশ নিয়েই গল্প। এডমন্ড হ্যালি সম্পর্কে জানলাম। কী অভাবনীয় প্রাণশক্তির অধিকারী ছিলেন। এমন পরিশ্রমী যদি হতে পারতাম। :(
পিয়ানো বাজিয়েছি এর পর কিছুক্ষণ। নতুন একটা ওয়াল্টজ টিউন তুলতেই পারছি না। বিশেষ করে রিদম এ সমস্যা হয়ে যাচ্ছে বারবার। আরো মনযোগ লাগবে।
এখন বাজে
দুপুর ২ টা। পড়তে শুরু করবো। ভন নয়ম্যান এন্ট্রপি নিয়ে।
বিকাল ৩ টা।
দু ঘন্টা পড়তেই কেমন যেন হাফিয়ে উঠলাম। কফিটফি খেয়ে এখন আবার ব্লগিং করছি। আগের দু ঘন্টা খুব একটা ইফিশিয়েন্ট ব্যবহার হয়নি। কিন্তু একদম কিছু না হবার চেয়ে ভালো।
বিকাল ৩:৩০
ফেসবুকিং করলাম গত আধা ঘন্টা! এভাবে চলতে পারে না।
বিকাল ৫:২৫
পড়াশুনা করলাম ২ ঘন্টা। বোঝাই যাচ্ছে, মাঝের গ্যাপ বেশি হয়ে যাচ্ছে। টানা ৩ ঘন্টার বেশি পড়তে পারা উচিৎ। ফ্লো আসতেই তো ১ ঘন্টা লাগে। যদিও আজ ফ্লো স্টেটে পৌছতে পারিনি। এখন যাচ্ছি সাঁতারে।
বিকাল 6:55
একটুকরো পিটসা খেয়ে বসলাম অ্যামোনিয়া মেজার নিয়ে। কম্পিউটারে বাজছে বিটলসের Let It Be.
রাত ৯:৫০
সত্যজিৎ রায়ের উপর একটা ডকু দেখছি।
এই লিংকে হাজির হয়েছি ফেসবুকের কল্যানে। Ray at work নামক একটা বই ছিলো সত্যজিৎএর স্ত্রীর লেখা। সেই বই ফ্লাপের লেখা থেকে। বইটা অনলাইনে খুঁজে পেলে খুবভালো হতো। সত্যজিৎ রায়ের কাজের প্রতি একাগ্রতা বিষয়ে। নিলয় নন্দীর অনুবাদে,
“যখন প্রায় সারাটা জীবন একজন মানুষ আমার সঙ্গী, বন্ধু এবং স্বামী হিসেবে কাটিয়ে চলে গেলেন, তাঁর অনুপস্থিতিতে জীবনটা অর্থহীন হয়ে পড়ে।"
"কাজের প্রতি তাঁর মনোসংযোগ ছিল অসাধারণ। আত্মগরিমা তেমন ছিল না। দু’ হাত বাড়িয়ে তিনি সব রকম মানুষকে কাছে টেনে নিয়েছেন। কত সময় তাঁকে দেখেছি এক ঘর মানুষের সাথে চেয়ারে বসে গল্প করছেন, হাসছেন আর তাঁর বিখ্যাত লাল নোটখাতা কোলের ওপর মেলে রাখা। মুখে কথা বলছেন আর এদিকে লিখে চলেছেন একনাগাড়ে। এই নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞেসও করেছিলাম এক বার, উনি বললেন এক সাথে দু’টি বা তিনটি কাজ করার কৌশল তিনি অনেক আগেই শিখে নিয়েছেন। এটা করতে তাঁর মোটেও কষ্ট হয় না।”
-- বিজয়া রায়
Always being politically correct means just one thing, you are living with identity crisis. Politics doesn't define you, you define politics, that's the beauty of democracy.
দিন ২
সকালে উঠেই কেভ অফ ফরগটেন ড্রিমস দেখলাম। ৩০ হাজার বছর আগের মানুষেরা ছবি একে গেছে শভি গুহায়। এবং প্রতিটা ছবিই মাস্টারপিস। কোনো অপরিনত মানুষের এলোমেলো আঁকিবুকি নয়। যে মুন্সিয়ানার ছাপ আছে ছবিগুলোতে তার তুলনা হয় না।
এরপর কসমস দেখা হয়েছে তৃতীয় পর্বটা। নিউটনের প্রিন্সিপিয়া বইটার প্রকাশ নিয়েই গল্প। এডমন্ড হ্যালি সম্পর্কে জানলাম। কী অভাবনীয় প্রাণশক্তির অধিকারী ছিলেন। এমন পরিশ্রমী যদি হতে পারতাম। :(
পিয়ানো বাজিয়েছি এর পর কিছুক্ষণ। নতুন একটা ওয়াল্টজ টিউন তুলতেই পারছি না। বিশেষ করে রিদম এ সমস্যা হয়ে যাচ্ছে বারবার। আরো মনযোগ লাগবে।
এখন বাজে
দুপুর ২ টা। পড়তে শুরু করবো। ভন নয়ম্যান এন্ট্রপি নিয়ে।
No comments:
Post a Comment