একেক ধরনের বস্তুতে টোকা দিলে একেক রকম শব্দ হয়। গাণিতিকভাবে দেখলে, শব্দের এই ভিন্নতাটাকে ব্যাখ্যা করা যায় তাদের স্পেক্ট্রাম বা ফুরিয়ার কোইফিশিয়েন্টের পার্থক্য থেকে। (এই ব্যাপারটার কারণেই একেকজনের কন্ঠ একেক রকম হয়, এবং আমরা কন্ঠ শুনেই তাদের পার্থক্য করতে পারি)। তো প্রশ্নটা হলো, কোনো বস্তুর স্রেফ এই শব্দ শুনেই কি বস্তুটির আকার পুরোপুরি অনুমান করা সম্ভব? জ্ঞানের এই শাখাকে বলে "স্পেক্ট্রাল জিওমেট্রি"।
মজার ব্যাপার হলো, ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্সুয়েশনকে কোয়ান্টাম ফিল্ডের একরকম শব্দ ভাবা যেতে পারে। এবং শেই শব্দ শুনে, পুরো স্পেসটাইমের শেইপটা অনুমান করা "হয়তো" সম্ভব। আর গ্রাভিটি হচ্ছে, বিভিন্ন বস্তুর প্রভাবে কিভাবে স্পেসটাইম কার্ভ হচ্ছে, তার হিসাব নিকাশ। ওদিকে ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্সুয়েশনকে সহজেই (ইন প্রিন্সিপ্যাল) কোয়ান্টাম কম্পিউটারে মডেল করা সম্ভব। এবং এভাবে কোয়ান্টাম গ্রাভিটিকে ট্যাক্ল করা যেতে পারে।
সমীকরণগুলো স্বভাবতই বেশ জটিল। কিন্তু ছোট খাট অবজেক্টের ক্ষেত্রে পার্টারবেটিভ মেথডে, শব্দ শুনে মূল আকৃতি খুঁজে বের প্রোগ্রাম করা হয়েছে। এবং এখনও পর্যন্ত করা সকল নিউমেরিক্যাল সিমুলেশনেই বস্তুর মূল আকৃতি খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়েছে। এসব বিষয়ে পরে লিখবো।
মজার ব্যাপার হলো, ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্সুয়েশনকে কোয়ান্টাম ফিল্ডের একরকম শব্দ ভাবা যেতে পারে। এবং শেই শব্দ শুনে, পুরো স্পেসটাইমের শেইপটা অনুমান করা "হয়তো" সম্ভব। আর গ্রাভিটি হচ্ছে, বিভিন্ন বস্তুর প্রভাবে কিভাবে স্পেসটাইম কার্ভ হচ্ছে, তার হিসাব নিকাশ। ওদিকে ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্সুয়েশনকে সহজেই (ইন প্রিন্সিপ্যাল) কোয়ান্টাম কম্পিউটারে মডেল করা সম্ভব। এবং এভাবে কোয়ান্টাম গ্রাভিটিকে ট্যাক্ল করা যেতে পারে।
সমীকরণগুলো স্বভাবতই বেশ জটিল। কিন্তু ছোট খাট অবজেক্টের ক্ষেত্রে পার্টারবেটিভ মেথডে, শব্দ শুনে মূল আকৃতি খুঁজে বের প্রোগ্রাম করা হয়েছে। এবং এখনও পর্যন্ত করা সকল নিউমেরিক্যাল সিমুলেশনেই বস্তুর মূল আকৃতি খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়েছে। এসব বিষয়ে পরে লিখবো।
No comments:
Post a Comment