একভাবে দেখলে "রিলেটিভিটি" পদার্থবিজ্ঞানকে পরিণত করেছিলো জ্যামিতিতে। আর কোয়ান্টাম মেকানিক্স এটাকে পরিণত করেছে "সম্ভাব্যতার তত্তে"। এ নিয়ে আমার ব্যক্তিগত ট্রাজেডি হচ্ছে, দীর্ঘ সময় ধরে সব রকম সুযোগ সুবিধা থাকা সত্তেও আমি এখনো এদের কোনোটারই এক্সপার্ট না।
ব্যাপার হলো এই বিষয়গুলো খুবই এক্সাইটিং। কিন্তু ঠিক সিনেমা দেখার মত না, সার্ফিং এর মত। আইনস্টাইন তার রিলেটিভিটি বইটার শুরুতে লিখেছিলেন, "I make no pretance of having witheld from the reader difficulties which are inherent to the subject". অর্থাৎ এসব বিষয়ের কিছু অন্তর্গত কাঠিন্য আছে যা স্বীকার করে নেওয়াই ভালো। কিন্তু এই কাঠিন্য অতিক্রম, উপভোগ বা আয়ত্ব করতে এক রকম মানসিক অবস্থা দরকার। মনে হয় সেই অবস্থাটাই হারিয়ে ফেলেছি। চিন্তার ট্রেইনগুলো সোজা রাস্তায় যাবে কি, এত এত ডিস্ট্রাকশন! আপাতত এইসব ডিস্ট্রাকশন থেকে নিজেকে ডিসএনগেজ করার উপায় নিয়ে গবেষণা শুরু করলাম।
ব্যাপার হলো এই বিষয়গুলো খুবই এক্সাইটিং। কিন্তু ঠিক সিনেমা দেখার মত না, সার্ফিং এর মত। আইনস্টাইন তার রিলেটিভিটি বইটার শুরুতে লিখেছিলেন, "I make no pretance of having witheld from the reader difficulties which are inherent to the subject". অর্থাৎ এসব বিষয়ের কিছু অন্তর্গত কাঠিন্য আছে যা স্বীকার করে নেওয়াই ভালো। কিন্তু এই কাঠিন্য অতিক্রম, উপভোগ বা আয়ত্ব করতে এক রকম মানসিক অবস্থা দরকার। মনে হয় সেই অবস্থাটাই হারিয়ে ফেলেছি। চিন্তার ট্রেইনগুলো সোজা রাস্তায় যাবে কি, এত এত ডিস্ট্রাকশন! আপাতত এইসব ডিস্ট্রাকশন থেকে নিজেকে ডিসএনগেজ করার উপায় নিয়ে গবেষণা শুরু করলাম।
No comments:
Post a Comment